চকরিয়া থানার মামলায় আদালত ৭ বছরের সাজা দিয়েছিলেন বাদশা মিয়াকে (৫০)। সেই সাজা থেকে বাঁচতে তিনি দীর্ঘ ২২ বছর পলাতক ছিলেন। কিন্তু এতেও শেষ রক্ষা হলো না তাঁর।অবশেষে শুক্রবার দিবাগত রাতে উপজেলার খুটাখালীর গর্জনতলী থেকে র্যাব-১৫ এর হাতে গ্রেপ্তার হন তিনি। শনিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে চকরিয়া থানায় হস্তান্তর করলে বিকালে আদালতে পাঠানো হয় তাকে।গ্রেপ্তার বাদশা মিয়া কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের গর্জনতলী এলাকার মো. হোসেনের ছেলে।র্যাব-১৫ সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালের ২৯ মে চকরিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের হয়। ওই মামলার পর থেকে আসামি বাদশা মিয়া পলাতক হয়ে যায়। পলাতক থাকাবস্থায় বিজ্ঞ আদালত বাদশা মিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন।এরপর গত শুক্রবার রাতে গর্জনতলীর নিজ বাড়ি থেকে র্যাব-১৫ কক্সবাজারের একটি আভিযানিক দল বাদশা মিয়াকে গ্রেপ্তার করে। শনিবার দুপুরে তাকে চকরিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।চকরিয়া থানার অপারেশন অফিসার (এসআই) রাজিব সরকার বাদশা মিয়াকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করে বলেন, র্যাব-১৫ কর্তৃক সাত বছরের সাজাপ্রাপ্ত বাদশা মিয়াকে থানায় হস্তান্তর করেছে। বিকালে তাকে চকরিয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়।