বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর পূর্বাচলে আন্তর্জাতিল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্রের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। বেসরকারি উদ্যোগে বাস্তবায়ন হওয়া প্রকল্পটিতে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দিয়েছে চীন।অনুষ্ঠানে ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে ক্লিন এনার্জি থেকে ৪০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণে বাংলাদেশের পাশে থাকবে চীন।এসময় বিদ্যুৎ খাতের নীতিনির্ধারকরা আশা প্রকাশ করেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন উৎস বহুমুখী করতে ভূমিকা রাখবে কক্সবাজারের বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্পটি। বায়ু বিদ্যুতে দেশের প্রথম কোনো বড় প্রকল্প কক্সবাজারের খুরুশকুলে ৬০ মেগাওয়াট কেন্দ্র। গত ২৬ মে থেকে ১০টি টারবাইনে দৈনিক ১৫ থেকে ২৭ মেগাওয়াট হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে আসছে কেন্দ্রটি।প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, আগামী মাসের মাঝামাঝি শুরু হবে বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্রের বাণিজ্যিক উৎপাদন। আর নতুন ১২টি টারবাইনের কার্যক্রম শুরু হলে চলতি বছরই কেন্দ্রটি সক্ষম হবে পুরো ৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে।উল্লেখ্য, কক্সবাজারে স্থাপিত ৬০ মেগাওয়াটের বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০২২ সালের ৩১ মার্চ। চীনের অর্থায়নে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৯০০ কোটি টাকা।