চকরিয়াSunday , 20 August 2023
  1. Lead Post
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আজব খবর
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আলোকিত চকোরিয়া
  7. আলোকিত বন্ধু সমাবেশ
  8. আলোকিত বাংলাদেশ
  9. আলোকিত বিজ্ঞাপন
  10. আলোকিত মানুষ
  11. আলোকিত শিশু
  12. আলোকিত সংবাদ
  13. আলোকিত সাময়িকী
  14. ইসলাম ও ধর্ম
  15. কক্সবাজার
আজকের সর্বশেষ সবখবর

চকরিয়া বহাদ্দারকাটায় জমির এ্যাওয়াজনামা ভঙ্গ করে বসতভিটা দখলে নিতে মিথ্যা মামলায় একতরফা সালিসি রোয়েদাদ সৃষ্টির অভিযোগ

Link Copied!

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ভেওলামানিকচর (বিএমচর) ইউনিয়নের বহদ্দারকাটায় দ্বিপক্ষীয় একটি জমির এওয়াজনামা ভঙ করে, বর্তমান দখলিয় জমি থেকে উঠে এসে, দুর্লোভের বশীভূত হয়ে এক পক্ষ অন্যের বসতভিটায় সময়োপযোগি মুল্যবান জমি দখলের পায়তারায়, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের প্রভাব খাটিয়ে এক তরফা একটি সালিসি রোয়েদাদ সৃষ্টির অভিযোগ তুলছেন ভোক্তভোগি একটি পরিবর।বিষয়টি নিয়ে ওই এলাকায় দ্বিপক্ষিয় উত্তেজনা এড়াতে চকরিযা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও এর নজরদারী পুর্বক উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর কঠোর আইনী হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকাবাসী।সুত্র বলছেন, এ নিয়ে যে কোন মুহুর্তে অপ্রিতীকর ঘটনার শংকা প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।ঘটনার দৃশ্যপট: চকরিয়া উপজেলার বিএমচর বহাদ্দারকাটা গ্রাম।ভোক্তভোগি মৃত মোহাম্মদ হোসেন প্রকাশ নেভি মোহাম্মদ হোসেনের পরিবার।জানা যায়, ভেওলামানিকচর মৌজার বহাদ্দারকাটায় বিরোধীয় জমির মধ্যে মৃত মোহাম্মদ হোসেনের পরিবারের ২৩০ কড়া জমি বসতভিটায় যুগের পর যুগ ধরে ভোগ দখলে আছে। যাতে ওয়ারিশরা ৪ ভাই ৩ বোন। প্রতিজনে পায় ভাইয়েরা ৪০ কড়া বোনেরা পাবে ২০ কড়া করে। যা জমির সুষ্ঠু বন্টননামায় প্রচলিত ও সামাজিক নিয়মে প্রাপ্য।নিয়মের তোয়াক্কা না করে বিএমচর পরিষদে আবুল হোসেনের পুত্র হাফেজ মোজাফফর হোসেন গং বাদী হয়ে প্রথমে সম্প্রতি সময়ে ১২৩/ ২০২২ একটি নালিশী মামলা দয়ের করলে, একটি সালিসি বোর্ড গঠন করে পরিষদ কতৃপক্ষ।শোনানি চলাকালীণ সময় থেকেই পক্ষপাতমুলক আচরনের অভিযোগ তুলে আসছিলেন মৃত মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে এরশাদ হোসেন সহ অন্যরা।কিন্ত, তা পরিষদ কতৃপক্ষ এড়িয়ে যান বলে এরশাদ সাংবাদিকদের কাছে জানান।
এদিকে ওই নালিসি মামলা মুলে বিএমচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বারগন মোজাফফর হোসেন পিতা আবুল হোসেন গংকে বিরুধীয় জমি থেকে এক তরফাভাবে ৮০ কড়া জমির রায় ডিগ্রি দিয়ে একটি লিখিত রোয়েদাদ দিলে, পরিষদের অভ্যন্তরেই বিষয়টি নিয়ে হট্টগোলের সৃষ্টি হয়ে পরে এলাকায় ভোক্তভোগি পরিবারের লোকজনের উপর সন্রাসী হামলাও চালিয়েছে বলে খবরে প্রকাশ। বিজ্ঞজনদের মতে জমির বন্টনে মুলত আবুল হোসেন গং  পাবে ৪০ কড়া।বিএমচর ইউনিয়ন পরিষদ এর দেয়া এক ডরফা রায় ডিগ্রিতে যে জমি গুলো দেখানো হয় তা মুলত বসতভিটায় নেই।তবে অভিযোগকারীদের দখলে নাল জমিতে আছে।সুত্র বলছে, বিরুধীয় জমির দাগ নং ৯২১, ৮৩২, ৮৯৫ এর মৌজা ভেওলামানিকচর এর খতিয়ানভুক্ত জমি তারা যা ক্রয় করার পর থেকে বর্তমানেও ওখানে অবস্থানে থেকে দখলে আছে।পক্ষান্তরে বসতভিটায় জমি দাবী করে যে অভিযোগ দিয়েছে তা বানোয়াট ও প্রতানার আশ্রয় নিয়ে ভূমিদস্যুতায় মতে উঠেছে বলে ভোক্তভোগিদের দাবী।এ নিয়ে বিচারক চেয়ারম্যান ও তার সংগী মাহবুবুল আলম সহ আবুল হোসেন গং মনিরুল্লাহ গং হেদায়েত আলী গং ও মৃত মোহাম্মদ হোসেন গং থেকে ৩শ টাকার সাদা ষ্ট্যাম্প সহ নগদ ৭০ হাজার টাকা জামানত নিয়েছে বলে এরশাদ হোসেন জানিয়েছে।ইত্যাবসরে মোহাম্মদ হোসেন গং এর ক্রয়কৃত জমি ও ওয়ারিশীমুলে প্রাপ্ত জমি আবুল হোসেন গং এর সাথে এওয়াজমুলে ৮২২ দাগের জমি ১৯৯২ সাল থেকে উভয়ে ভোগ দখলে আছে। শঠামী ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে বাদী মোজাফফর হোসেন গং বর্তমান বাজার মুল্য বেশি জানতে পেরে, মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে।তারপরেও আত্নীয়তা ও দলীয় সম্প্রীতি ও প্রভাব বিস্তার করে পরিকল্পিত ও সাজানো এক ডরফা উপরোক্ত পরিষদের রায় ডিগ্রি নিয়ে আবুল হোসেন গং ফের হয়রানী করতে চকরিয়া বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারী জজ আদালতেও আবুল হোসেনের পুত্র মৌলভি মোজাফফর হোসেন বাদী হয়ে আরও একটি মিথ্যা ও প্রতারনামুলক মামলা করেছে।ভোক্তভোগি পরিবারের লোকজন বলছেন, জমি জবর দখলের পায়তারায় তারা একের পর এক মিথ্যা মামলা করে তাদের হয়রানী করে চলেছে।ভোক্তভোগিরা চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভুমি এর আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এবং আইন সৃংখলা স্থিতিশীল রাখতে চকরিয়া থানা পুলিশেরও নজরদারি ও সহযোগিতা চাইলেন।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।