কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেৱার খুটাখালীর বীর মুুক্তিযোদ্ধা ফরিদ আহামদের মালিকানাধীন মৎস্য ঘের দখল করা হয়নি বলে দাবী করেন স্থানীয়রা।নদীঘেষা অনাবাদি পরিত্যক্ত জমিকে মৎস্য চাষের উপযোগী করেছেন বলে জানিয়েছেন তারা। তবে গত ক’মাস যাবৎ খুটাখালী ইউনিয়নের ফুলছড়ি মৌজার কইয়াখালী এলাকার চিংড়ী ঘেরের জমি নিয়ে চলছে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ।এ ঘটনায় বুধবার ২৩ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারে খুটাখালীর সাবেক এমউপি সদস্য জসিম উদ্দীন সহ বেশ ক’জন ব্যক্তিকে সন্ত্রাসী,ভূমিদস্যু, দখলবাজ, আখ্যা দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন মুুক্তিযোদ্ধার সন্তান মোহাম্মদ হাসান ফারুক। এ তথ্যটি মিথ্যা বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে দাবী করেন জসিম উদ্দীনসহ অভিযুক্তরা।অভিযুক্তরা জানান,বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম ফরিদ আহমদ আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র। তাঁর মালিকানাধীন চিংড়ী ঘের অক্ষত রয়েছে। ঐ ঘেরের প্রায় ১শ ফুট দূরে ফুলছড়ি নদীঘেষা গত ৫০ বছর ধরে পড়ে থাকা অনাবাদি জায়গা চাষ উপযোগী করেছেন তারা। অথচ মুুক্তিযোদ্ধার সন্তান হাসান ফারুকের পরিবারের কোন জায়গা সেখানে নেই। ফারুক মিথ্যাচার ছড়িয়ে বিএনপি-জামাতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে।প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযুদ্ধের জায়গা হলে সহযোগিতার মাধ্যমে এ পরিবারকে বুঝিয়ে দিবেন বলেও জানান তারা। বিষয়টি নিয়ে এমআর মামলা রয়েছে। একটি তদন্ত প্রতিবেদন উল্লেখ রয়েছে,বাদী জাফর আহমদ গংদের মালিকানাধীন জমি তাদের দখলে রয়েছে।স্থানীয় এক লবন চাষী জানান, বিরোধীয় নদীঘেষা জায়গাটি গত ২০/২৫ বছর ধরে পরিত্যক্ত অনাবাদি অবস্থায় ছিল।তবে বীর মুুক্তিযোদ্ধা ফরিদ আহমদের সন্তান ব্যাংকার হাসান ফারুক জানান, প্রভাব কাটিয়ে তাদের খতিয়ানভুক্ত মৎস ঘের দখল করা হয়েছে।