কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের,চকরিয়াস্হ ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জের,ডুলাহাজারা সংরক্ষিত বনভূমি থেকে অবৈধ বালু উত্তোলনের মাধ্যমে জমাট করে রেখেছিলেন বালুখেকোরা।স্তুপ করে রাখা বালুগুলো বিলিন বিক্রয় অযোগ্য করে দিল সংশ্লিষ্ট বনবিভাগ। সোমবার (৮ মে) সকাল থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ডুলাহাজারা বনবিটের পাগলিরবিল এলাকায় অভিযানটি পরিচালনা করা হয়েছে। অভিযানটি চকরিয়া উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট রাহাত-উজ-জামান,সঙ্গে ছিলেন কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের সদর এসিএফ ড:প্রান্তোষ চন্দ্র রায়,ফুলছড়ির এসিএফ শীতল পাল ও চকরিয়া থানার ওসি তদন্ত আব্দুল জব্বার সহ পুলিশ এবং ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জাধিন ও ফুলছড়ি রেঞ্জাধিন সংশ্লিষ্ট বিটকর্মকর্তা সহ স্টাফগণ অংশ নেন। অভিযানের বিষয়ে ডুলাহাজারা বনবিট কর্মকর্তা অবনি কুমার রায় জানান,গেল ২০২২ সনে ডুলাহাজারা স্হানীয় প্রভাবশালী বালু সিন্ডিকেটের,বালু খেকোরা বনভূমির উপর দিয়ে প্রবাহিত পাগলিরবিল ছড়া থেকে অবৈধভাবে বালু করে-করে বনাঞ্চলের মাটি কেটে ছড়ার পানিতে ফেলে,শ্যালু মেশিনের মাধ্যমে তারা বালু উত্তোলন করছিল।তাদের উত্তোলনকৃত বালু সরবরাহের জন্য বনভূমির বিভিন্ন স্হানে বালু জমাট করে রেখেছিল।যান বনবিভাগ উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় জব্দ করেছিল।এখন জব্দকৃত বালুগুলো রাতের আধারে বালুখেকোরা নিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠে।তাই ডিএফও মহোদয়ের নির্দেশে উপজেলা প্রশাসন,থানার পুলিশের সহযোগিতায় সদর এসিএফ,ফুলছড়ির এসিএফ মহোদয়ের সার্বিক সহযোগিতায় ফাঁসিয়াখালী,ফুলছড়ি রেঞ্জাধিন বিটকর্মকর্তা সহ স্টাফগণের সহযোগিতায় পাগলিরবিলের জমা রাখা প্রায় ৫০ হাজার ঘনফুট বালুর স্তুপ বিলিনের মাধ্যমে বিক্রয় অযোগ্য করে দেওয়া হয়েছে।ভবিষ্যৎকে আর কেউ অবৈধভাবে বালু উত্তোলন কিংবা জমানোর চেষ্টা করলে,তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্হা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন।
এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।