চকরিয়াTuesday , 25 October 2022
  1. Lead Post
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আজব খবর
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আলোকিত চকোরিয়া
  7. আলোকিত বন্ধু সমাবেশ
  8. আলোকিত বাংলাদেশ
  9. আলোকিত বিজ্ঞাপন
  10. আলোকিত মানুষ
  11. আলোকিত শিশু
  12. আলোকিত সংবাদ
  13. আলোকিত সাময়িকী
  14. ইসলাম ও ধর্ম
  15. কক্সবাজার
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ব্রিটেনে ৬ বছরে ৫ প্রধানমন্ত্রী

admin2
October 25, 2022 7:24 am
Link Copied!

মাত্র ছয় সপ্তাহের বেশি কিছু সময় আগে লিজ ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের বাইরে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘আমরা সবাই মিলে ঝড়ের মোকাবিলা করব।’ কিন্তু ঝড়ের মোকাবিলা করাটা তার সম্ভব হয়নি, বরং ঝড় থেকে সৃষ্ট ঢেউই তাকে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। ৪৫ দিনের অফিসে তার কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ভেস্তে যায়, তিনি দুই সিনিয়র মন্ত্রীকে হারান, তার জনপ্রিয়তার দ্রুত পতন হয়, তার কর্তৃত্ব ধ্বংস হয়, তার পার্লামেন্টারি দলে প্রচণ্ড বিদ্রোহ দেখা দেয়। সর্বশেষ যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক খ্যাতি নষ্ট হয়। বরিস জনসনের প্রধানমন্ত্রিত্বের অধীনে বড় সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকা সত্ত্বেও দেশটিতে এসব ঘটে গেল। কিন্তু ব্রিটেনে এই পরিস্থিতি এলো কীভাবে? বিভিন্ন ভাষ্যকার ফ্যান্টাসি ইকোনমিকস (উদ্ভট কল্পনার অর্থনীতি), বাস্তবতাকে উপেক্ষা করে মতাদর্শের অনুসরণ, বিশেষ করে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টিতে নেতাদের বেছে নেওয়ার পদ্ধতি এবং ব্রেক্সিটকে দায়ী করছেন। যে লিজ ট্রাস এক দিন আগে বলেছিলেন, তিনি একজন যোদ্ধা, পদত্যাগকারী নন। সেই তিনিই এক দিন পর ৮৯ সেকেন্ডের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রিত্ব ত্যাগের ঘোষণা দেন।‘সাহসী পরিকল্পনা’ বড় সময় খেয়ে ফেলে : লিজ ট্রাস কর কমানো এবং অর্থনীতি প্রবৃদ্ধির জন্য সাহসী পরিকল্পনা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। কিন্তু যখন লিজ ট্রাস ও কোয়াসি কোয়ার্টেং এমন পরিকল্পনা পেশ করেন যেন তা বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে এবং হারিকেন হয়ে ব্রিটেনকেই আবার চাবুক মারে। সাবেক অর্থমন্ত্রীর ‘মিনি বাজেট’ বাজারকে আশ্বস্ত করার পরিবর্তে অস্থিতিশীল করে  তোলে। পাউন্ডের দাম অস্বাভাবিকভাবে কমে যায় এবং সরকারের ঋণের খরচ বাড়ে। ব্যাংক অব ইংল্যান্ড ক্ষতি সীমিত করতে হস্তক্ষেপ করলেও খুব বেশি ভালো ফল দেয়নি। এরপর অস্থিতিশীল বাজার ঠিক করতে লিজ ট্রাস তার অঙ্গীকার থেকে পুরোপুরি সরে আসেন এবং তার প্রতিদ্বন্দ্বী ঋষি সুনাকের নীতিই গ্রহণ করেন। এরপর জেরেমি হান্ট এসে ট্রাসের প্রতিশ্রুতি থেকে পুরোপুরি সরে আসেন, যা ট্রাসের অযোগ্যতাকে আরো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়। তবে খারাপের মধ্যেও ভালো কিছু প্রকাশ্যে আসে। ব্রিটিশ অর্থনীতির স্থবিরতা ধরা পড়ে। ফলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের মতো ইইউর সবকিছুতে ‘না’ বলা থেকে সরে আসেন। মিনি বাজেটকে অর্থনীতিবিদেরা বলছেন বাস্তবের সঙ্গে পুরোপুরি বিরোধী একটা আর্থিক নীতি হিসেবে। এতে কেবলই ট্রাস বা দলের আদর্শ প্রতিফলিত হয়েছে। ইউকেস ইনস্টিটিউট ফর গভর্নমেন্ট গত ১৭ অক্টোবর একটি প্যানেল আলোচনার আয়োজন করে। এর শিরোনাম ছিল, ‘কীভাবে সরকার চালানো যায় না :লিজ ট্রাসের প্রথম ৪০ দিনের শিক্ষা’। প্রাথমিক থিম ছিল যুক্তরাজ্যের বেসামরিক প্রশাসনের সঙ্গে লিজ ট্রাসের সম্পর্ক। উল্লেখযোগ্যভাবে ট্রেজারির সবচেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা টম স্কলারকে ট্রাস বরখাস্ত করেছিলেন। যদিও তাকে সতর্ক করা হয়েছিল যে, টম স্কলারের অভিজ্ঞতা তার জন্য দরকার। আরেকটি বিতর্কিত নিয়োগ ছিল মার্ক ফুলব্রুকের নিয়োগ। তিনি একজন রাজনৈতিক কৌশলবিদ এবং লবিস্ট, যিনি এখন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর চিফ অব স্টাফ।থিংক ট্যাংক ‘ইউকে ইন এ চেঞ্জিং ইউরোপ’ এবং ইনস্টিটিউটের সাবেক প্রোগ্রাম ডিরেক্টর জিল রাটার বলেছেন, বর্তমান কাহিনি এই প্রথমবার নয় যে, কোনো সরকার প্রধানমন্ত্রীর মধ্যমেয়াদি পরিবর্তন নিয়ে সমস্যায় পড়েছেন। তিনি প্যানেলকে বলেছিলেন, ‘বরিস জনসনের সরকারের একটি বড় সমালোচনা ছিল যে, এটি একটি প্রচারাভিযানমূলক সরকার ছিল এবং কীভাবে শাসন করতে হয়, তা নিয়ে কখনো চিন্তা করেনি।’ এখনো লিজ ট্রাস তার চিফ অব স্টাফ হিসেবে এমন কাউকে নিয়োগ করেছেন, যিনি একজন প্রচারক, সরকারের কোনো অভিজ্ঞতাসম্পন্ন নন। অথচ বরিসের কাছ থেকে ট্রাসের শিক্ষা নেওয়া উচিত ছিল যে, সরকার চালাতে কেমন অভিজ্ঞ লোকের প্রয়োজন হয়। অথচ ট্রাসের প্রাথমিক মন্ত্রিসভার একটি আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য ছিল অনুগতদের শক্তিশালী উপস্থিতি, যারা তাকে প্রধানমন্ত্রিত্বের জন্য সমর্থন করেছিলেন। অথচ এমপিদের একটা ক্ষুদ্র অংশ তাকে সমর্থন জানিয়েছিল। থেরেসা মেও সরকার চালাতে গিয়ে কেবল অনুগতদের নিয়োগ দেওয়ায় সমস্যায় পড়েছিলেন। বরিস ও ট্রাস কেউই তার থেকে শিক্ষা নেননি। জিল রাটারের মতে, একটি মন্ত্রিসভা হওয়া উচিত অনুগত এবং বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে। তাহলেই পার্টিতে ভারসাম্য সৃষ্টি করে।সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক নেতৃত্বের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় টোরি এমপিদের ভোটে শীর্ষে ছিলেন। তবে শেষ রাউন্ডের ভোটের একটি উল্লেখযোগ্য কারণ দলের তৃণমূলে ট্রাসের জনপ্রিয়তা। পুরো আগস্ট জুড়ে তিনি সুনাক ও অন্যদের কাছ থেকে তার কর হ্রাসের পরিকল্পনা সম্পর্কে সতর্কতাগুলোকে পরিকল্পিতভাবে দূরে সরিয়ে রেখেছিলেন। শেষ পর্যন্ত দলের সদস্যরা তাকে সমর্থন করেছিলেন। সাইমন উশেরউড ইউরোনিউজকে বলেছেন, ‘ট্রাসের পক্ষে দলের সদস্যদের ভোটের ব্যবহার ভালো ছিল। তবে এটি জনমতের সঙ্গে সমস্যা তৈরি করেছিল (বিশেষত যখন লেবার পার্টি বারবার পয়েন্টটি তুলে ধরে)। তার পরও তিনি এমন নীতি গ্রহণ করলেন, যা এমপি কেন, তা কাউকেই সন্তুষ্ট করতে পারল না।’কলামিস্ট ররি স্কোথর্ন টোরি সদস্যদের এই ছোট নির্বাচকমণ্ডলীকে সাধারণত ‘পঞ্চাশোর্ধ্ব পুরুষ, ধনী এবং ডানপন্থি’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। জনসাধারণের সঙ্গে এদের সংযোগ কম। আবার টোরি পার্টির সদস্যদের মতামত সত্যিই টোরি এমপিদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। টোরি পার্টির এমপিরা টোরি পার্টির ভোটারদের মতামতের কাছাকাছি। ররি স্কোথর্ন প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচন পদ্ধতিকে সমর্থন করেছেন। কিন্তু টোরি নেতৃত্বের সাবেক প্রার্থী ররি স্টুয়ার্ট, যিনি আর দলের সঙ্গে নেই, তিনি বিশ্বাস করেন যে, সদস্যপদকে পার্টির নেতা নির্বাচন করার অনুমতি দেওয়া টোরি এবং লেবার উভয়ের জন্যই একটি সমস্যা ছিল। লেবার পার্টির সাবেক নেতা জেরেমি করবিনও তার ব্যাকবেঞ্চারের সঙ্গে এ বিষয়ে মতবিরোধে ছিলেন। ফলে ২০১৯ সালে দলটিকে কয়েক দশক ধরে সবচেয়ে বড় নির্বাচনি পরাজয়ের দিকে নিয়ে যায়। একটি রাজনৈতিক দলে যোগদানের জন্য অর্থ প্রদানের মধ্যে গণতান্ত্রিক কিছু নেই। আপনি ১ লাখ বা পাঁচ সদস্য পেয়েছেন তা বিবেচ্য নয়, এটি গণতান্ত্রিক নয়। অন্তত এমপিরা নির্বাচিত হন, তাদের একধরনের গণতান্ত্রিক ম্যান্ডেট আছে। তিনি ১৪ অক্টোবর টনি ব্লেয়ারের সাবেক প্রেস সেক্রেটারি অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেলের সঙ্গে তার যৌথ পডকাস্টে বলেছিলেন। তার মতে, ‘প্রধানমন্ত্রীর জন্য সংসদ সদস্যদের ভোট দেওয়া একটি ঐতিহ্যগত উপায়। এটি একধরনের গণতান্ত্রিক বোধ তৈরি করে কিন্তু দলগুলো এখন যা করছে, তা জেরেমি করবিনকে তৈরি করেছে। এটিই বরিস জনসন তৈরি করেছে, এটিই লিজ ট্রাস তৈরি করেছে এবং এটি খুব, খুব খারাপ পদ্ধতি।’লিজ ট্রাস তার নেতৃত্বের প্রচারাভিযানের সময় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পার্টির ইউরোবিরোধী সুর চড়িয়েছেন। উত্তর আয়ারল্যান্ডে ব্রেক্সিট চুক্তির ব্যবস্থা বাতিল করতে এবং ব্রিটেনে এখনো প্রযোজ্য ইইউ আইনগুলো বাতিল করার জন্য আইন প্রণয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তিনি এবং অন্য রক্ষণশীলরা প্রায়শই ব্রেক্সিটের সুযোগগুলো বেশি করে কাজে লাগানোর কথা বলেছেন। সাইমন উশারউড বলেছেন, ‘অনেক ব্রিটিশ রাজনীতিবিদের জন্য ব্রেক্সিট কার্যকর হয়ে গেছে। তাই এটি নিয়ে আর যুদ্ধ করে লাভ নেই। আবার অনেকের মতে, ব্রেক্সিটের কারণে যে যুক্তরাজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি, তা প্রমাণ করতে নেতারা ব্যর্থ হয়েছেন।’ এয়ারলাইন রায়ানার প্রধান মাইকেল ও’লেরি ব্রিটিশ অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে একটি গাড়ি দুর্ঘটনার সঙ্গে তুলনা করেছেন। তার মতে, লিজ ট্রাসের মিনি বাজেট ব্রেক্সিটের মূল ধারণাগত দর্শনের সম্পূর্ণ বিপরীত ছিল। তিনি মনে করেন, যারা ব্রেক্সিটের পক্ষে ছিলেন এবং যারা এর বাস্তবায়নে কাজ করেছেন, এটা তাদের ব্যর্থতা। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষে সাবেক ব্রেক্সিটবিষয়ক সমঝোতার দায়িত্বে থাকা মিশেল বার্নিয়ারও একই মত পোষণ করেছেন। ১৯৯০ সালে মার্গারেট থ্যাচারকে ক্ষমতাচ্যুত করার আগেও ইউরোপে বিভাজন কনজারভেটিভ পার্টিকে জর্জরিত করেছিল।যুক্তরাজ্যে গত ছয় বছরে চার জন প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। বিদায়ও নিয়েছেন স্বল্প সময়ে। কনজারভেটিভ পার্টির নেতা ডেভিড ক্যামেরন ২০১০ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তার পদত্যাগের পর ২০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন পার্টির আরেক নেতা তেরেসা মে। এর আগে তিনি ক্যামেরন সরকারে ২০১০ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত স্বরাষ্ট্রসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার বিদায়ের পর বরিস জনসন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে আসেন। কনজারভেটিভ পার্টির এই নেতা দলীয় বিদ্রোহের মুখে সরে দাঁড়ান। এরপর গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন কনজারভেটিভ নেতা লিজ ট্রাস। কিন্তু দেড় মাসের মাথায় তাকেও বিদায় নিতে হলো অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতায়।বেলজিয়ামের প্রবীণ রাজনীতিবিদ ইউরোপপন্থি গাই ভারহফস্ট্যাড বলেছেন, এই বিশৃঙ্খলা ২০২২ সালে শুরু হয়নি, হয়েছে ২০১৬ সালে। স্পেনের সমাজতান্ত্রিক প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজের মন্তব্যেও একই ইঙ্গিত ছিল। তিনি গত সপ্তাহে ব্রিটেনের সংকট উন্মোচিত হওয়ার পর ট্রাসের কর প্রস্তাবের নিন্দা করেছিলেন। স্পেনের পার্লামেন্টে তিনি বলেন, ‘আমরা যুক্তরাজ্যে চরম অস্থিরতা দেখছি।’ কেউ কেউ যুক্তরাজ্যের এই রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতাকে বিশৃঙ্খল ইতালির মতোই মনে করছেন। এ বিষয়ে মুখ খোলেন ইউরোপের বাইরের দেশ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও। তিনি ব্রিটেনের ৪৫ শতাংশ শীর্ষ আয়কর হার বাতিল করার পরিকল্পনাকে ‘ভুল’ বলে অভিহিত করেন। এমনকি ব্রিটেনের কট্টর রক্ষণশীল সংবাদপত্র টেলিগ্রাফ, যা ব্রেক্সিট গণভোটকে সমর্থন করেছিল, সেই তারাও স্বীকার করেছে, অর্থনৈতিক লক্ষ্য ব্যর্থ হয়েছে।যুক্তরাজ্যে গত ছয় বছরে চারজন প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। চলতি সপ্তাহের মধ্যে আরো একজন পাচ্ছেন। কনজারভেটিভ পার্টির নেতা ডেভিড ক্যামেরন ২০১০ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তার পদত্যাগের পর ২০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন পার্টির আরেক নেতা থেরেসা মে। তার বিদায়ের পর বরিস জনসন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে আসেন। কনজারভেটিভ পার্টির এই নেতা দলীয় বিদ্রোহের মুখে সরে দাঁড়ান। এরপর গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন কনজারভেটিভ নেতা লিজ ট্রাস। কিন্তু দেড় মাসের মাথায় তাকেও বিদায় নিতে হলো ভুল অর্থনৈতিক নীতি প্রণয়নের জন্য।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।